Baby Care

Newborn jaundice, what to do?

Health care smartsector


মায়ের গর্ভ থেকে ভূমিষ্ট হওয়ার পরই নবজাতক শিশুটি তার ছোট্ট হাত-পা নাড়িয়ে সবাইকে জানান দেয় সে পৃথিবীতে এসেছে। সে কেঁদে সব আপদ-বিপদকে সাবধান করে। মায়ের গর্ভে যেমন নিরাপদে ছিল তেমনই পরিবেশ খোঁজে সে। এ কথাগুলো পড়ে অবাক হচ্ছেন তো!

আমরা অনেক সাবধান থাকার পরও রোগে আক্রান্ত হতে পারে নবজাতক। শতকরা ৭০ থেকে ৮০ ভাগ নবজাতকেরই জন্মের পর পর জন্ডিস হতে পারে। ৫০ শতাংশের বেলায় একে বলে স্বাভাবিক জন্ডিস বা চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় ফিজিওলজিক্যাল জন্ডিস। শিশুর যকৃৎ পুরোপুরি কর্মক্ষম হয়ে উঠতে একটু দেরি হলে রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে গিয়ে জন্ডিস হয়।

গর্ভে শিশু যখন বড় হয় তখন মায়ের শরীরের সঙ্গে সংযুক্ত প্লাসেন্টারের মাধ্যমে এই বিলিরুবিন তার দেহ থেকে বের হয়ে যায়। তখন গর্ভস্থ শিশুর লিভারকে বিলিরুবিন ভাঙতে কাজ করতে হয় না। কিন্তু জন্মের পরপর তা করতে হয়। এ সময় লিভার পুরোপুরি কার্যক্ষম হতে সময় লাগে।

বেশির ভাগ নবজাতকের ত্বক হলদেটে হয়ে যায়। চোখের সাদা অংশও হলদেটে হয়। এর কারণ বিলিরুবিন হলদে রঙের পদার্থ। আর এটাই নবজাতকের জন্ডিস হিসেবে পরিচিত। যদি রক্তে অতিরিক্ত বিলিরুবিন পাওয়া যায়, তবে চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে। তবে সময়মতো চিকিৎসা নিলে এবং কিছু নিয়ম মেনে চললে নবজাতকের জন্ডিস ঠিক হয়ে যায়।

ফিজিওলজিক্যাল জন্ডিস

* ফিজিওলজিক্যাল জন্ডিস ২-৩ দিনে এসে আবার ৭-১০ দিনে মিলিয়ে যায়। আর রক্তে জন্ডিসের মাত্রা ১০-১২ মিলিগ্রামের বেশি হয় না। অবশ্য যদি শরীরে রক্তপাত হয়, তাহলে জন্ডিসের মাত্রা বাড়তে পারে।

* দ্রুত রক্ত কোষ ভেঙে গেলে জন্ডিস প্রথম ২৪ ঘণ্টায় হতে পারে।

* জয মিস ম্যাচিং এ বি ও ইনকমপিটিবিলিটি জি-৬-পি-ডি অপ্রতুলতা, রক্তকোষের অস্বাভাবিকত্ব।

* নবজাতকের শরীরের সংক্রমণ, কোথাও রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়া-হেমাটমা।
বেশিদিন স্থায়ী জন্ডিস

* থাইরায়ডে হরমোনের সমস্যা, সংক্রমণজনিত সমস্যা।

* এছাড়া লিভারের সমস্যায় দীর্ঘমেয়াদি জন্ডিস হতে পারে।

* অনেক সময় বুকের দুখ খাওয়ানোর জন্যও জন্ডিস একটু দীর্ঘমেয়াদি হয়।

এছাড়াও কিছু জন্ডিস আছে যাকে কনজুগেটেড জন্ডিস বলা হয় এবং যা কিছু জন্মগত অসুখের লক্ষণ- সিসটিক ফাইব্রোসিস, গ্যালাকটোসোমিয়া ইত্যাদি।

জন্ডিস কেন হয়?

নবজাতকের রক্তের কোষ দ্রুত ভাঙতে থাকে, যা লিভার সমানতালে অপসারণ করতে পারে না। ফলে রক্তে বিলিরুবিন নামক পদার্থটি বাড়তে থাকে। বিশেষ করে মায়ের রক্ত আরএইচ নেগেটিভ হলে এবং বাচ্চার আরএইচ পজেটিভ হলে এই জন্ডিস খুব দ্রুত বাড়তে থাকে। কারণ মায়ের শরীরের এন্টিবডি শিশুর রক্তের কোষগুলোর গ্রুপ ভেঙে দেয়। এ, বি বি, ও গ্রুপের মাঝেও এটা দেখা দিতে পারে। মায়ের ও গ্রুপ আর বাচ্চার এ  অথবা বি  হলেও এটা হতে পারে।

কোন নবজাতক বিপদের সম্মুখীন

* যাদের জন্মের সময় ওজন কম। যারা প্রিম্যাচিউর বেশি।

* আগেও যদি একই পরিবারের কোনো শিশুর জন্ডিসের ঘটনা থাকে।

* জন্ডিস যদি প্রথম ২৪ ঘণ্টায়ই দেখা যায়।

* বুকের দুধ পান করা শিশু।

* মায়ের ডায়াবেটিস থাকলে।

চিকিৎসা

যে কোনো হাসপাতালেই জন্ডিসের চিকিৎসা দেয়া সম্ভব। ফটোথেরাপি খুব কার্যকর চিকিৎসা। নীল আলোর ফটোথেরাপি, বিলি ব্লাংকেট, লেড ফটোথেরাপি ব্যবহৃত হয়। তবে নির্দিষ্ট সীমার বাইরে গেলে তবেই প্রয়োজন হয় রক্ত বদল।

সতর্কতা: এটি সচেতনতামুলক লেখা। শিশুর জন্ডিস হলে ডাক্তারের কাছে গিয়েই চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।




Childhood obesity is taking away: the new generation of serious health

Health care smartsector

সাত পেরিয়ে আট বছরে পরবে সানিলা (ছদ্মনাম)। এই বয়সী একটা বাচ্চা মেয়ের ওজন সর্বোচ্চ থাকার কথা ২৭ কিংবা ২৮ কেজি। কিন্তু এ বয়সেই সানিলার ওজন ৪২ কেজি। এই বয়সে সানিলার যেখানে দুরন্ত গতিতে ছুটে বেড়ানোর কথা, চঞ্চল ফড়িংয়ের মতো নেচে বেড়ানোর কথা সেখানে সানিলা একেবারেই চুপচাপ। স্কুল টিফিনে বন্ধুরা যেখান খেলা শুরু করে দেয়, সানিলা তখন বসে বসে দেখে। হাঁটতে গেলে পড়ে যায়, দুই থেকে তিন কদম হাঁটলেই হাঁপিয়ে ওঠে, ওভারব্রিজে উঠতে গেলেই বসে পরে সিঁড়ির ওপরে, নিজের পোশাক নিজে পরতে পারে না। তাকে নিয়ে চিন্তার শেষ নেই পরিবারের সবার।
স্থূলতা

সানিলার মায়ের অভিযোগ, সাধারণ খাবারে তার আগ্রহ নেই। স্কুলের টিফিনে তেলেভাজা খাবার ছাড়া খায় না; বার্গার, পোলাও, চিকেন ফ্রাই ছাড়া সাধারণ খাবার সে ছুঁয়েই দেখে না। মাঝে মাঝেই চিকিৎসকের কাছে যেতে হয়, কিন্তু চিকিৎসকের একটাই কথা, আগে ওজন কমাতে হবে। কিন্তু ওর ওজন দিন দিন বেড়েই চলেছে।

বড় বড় শপিং মলে, ফাস্ট ফুড রেস্তোরাঁয়, স্কুলগুলোর সামনে এমনকি রাস্তায় নামলেই ইদানিং এরকম অতিরিক্ত ওজনের শিশু চোখে পড়ে। বিশেষ করে শহর এলাকায় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে স্থূলতায় আক্রান্ত শিশু কিশোর চোখে পড়ে অনেক বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বয়স ও শারীরিক কাঠামোর তুলনায় অতিমাত্রায় ওজনের (যা ওবেসিটি নামে পরিচিত) কারণে শিশুরা যেমন শৈশবের চঞ্চলতা হারাচ্ছে তেমনি শিশু বয়সেই ভুগছে এ সংক্রান্ত নানারকম অসুখে। তাদের ভবিষ্যত জীবন দাঁড়াচ্ছে মারাত্মক হুমকির মুখে।

আর অস্বাভাবিক এই শারীরিক অবস্থার জন্য বিশেষজ্ঞরা দায়ী করছেন বাবা-মায়ের অসচেতনতা, শিশু খাবারে জাংক ফুডের আধিক্য, ভিডিও গেমস-কম্পিউটার বা টিভি দেখার মতো কায়িক পরিশ্রমবিহীন কাজে মগ্ন থাকা এবং শরীরচর্চার অভাবকে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ওবেসিটি বা স্থুলতা শিশুদের ভয়াবহভবে ঠেলে দিচ্ছে আজীবনের স্বাস্থ্যঝুঁকিতে। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, কিডনির সমস্যা, হার্টের সমস্যা, চোখের সমস্যা, বাত ও হেপাটাইসিসসহ নানা ঝুঁকিতে পরছে শিশুরা। ইতোমধ্যেই বিষয়টিকে জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবেও আখ্যায়িত করেছেন তারা।

ওবেসিটি বা মাত্রাতিরিক্ত ওজন
২০১৩ সালে প্রথম বাংলাদেশে শহরাঞ্চলে শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে স্থূলতার প্রকোপ এবং খাদ্যাভাস ও শারীরিক সক্রিয়তার ধরন শীর্ষক এক জরিপ করে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র (আইসিডিডিআরবি)। সেখানে দেখা যায়, দেশের শহরাঞ্চলের ১৪ শতাংশ শিশু অতিরিক্ত ওজন ও স্থূলতায় ভুগছে। আর ঢাকায় এর সংখ্যা ২১ শতাংশ।

কম ওজন, স্বাভাবিক ওজন, অতিরিক্ত ওজন এবং স্থূলতা-এই চারভাগে ভাগ করা হয় জরিপে। সেখানে দেখা যায়, শহরাঞ্চলে ১০ শতাংশ শিশু অতিরিক্ত ওজনে ভুগছে এবং ৪ শতাংশ শিশু ভুগছে স্থূলতায়। আর ঢাকা মহানগরে এর সংখ্যা যথাক্রমে ১৪ এবং ৭ শতাংশ। স্থূলতা এবং অতিরিক্ত ওজনের শিশুদের ৭০ শতাংশের বয়স ৫ থেকে ১২ বছর এবং বাকি ৩০ শতাংশের বয়স ১৩ থেকে ১৮ বছর। অতিরিক্ত ওজন ও স্থূল শিশুর সংখ্যা শিক্ষিত পরিবারে বেশি বলে জরিপে উল্লেখ করা হয়েছে।

শিশুদের স্থূলতার বিষয়ে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের শিশু বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ইফফাত আরা শামসাদ বলেন, ‘বর্তমান সময়ে শিশুদের ওবেসিটিকে নতুন এক স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে দেখছি আমরা। খুবই আতঙ্কের বিষয় এটি। এখনই যদি আমরা সচেতন না হই তাহলে পরবর্তী প্রজন্ম আমাদের খুব ভোগাবে এটা নিশ্চিত।’


অধ্যাপক ইফফাত আরা আরও বলেন, ওবেসিটির প্রধান কারণ শিশুরা মাঠে খেলে না, সারাক্ষণ টিভি দেখে, গেমস খেলে, তাদের শারীরিক পরিশ্রম নেই বললেই চলে। অন্যদিকে রিচফুড, জাঙ্কফুড বেশি খাচ্ছে। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হৃদরোগে শিশুরা ভুগছে শুধুমাত্র এই ওবেসিটির কারণেই।’
অপরদিকে ইউনিসেফে কর্মরত পুষ্টিবিদ ডা. আইরিন আখতার চৌধুরী  বলেন, ‘বাচ্চারা এখন খুব বেশি ফাস্টফুড এবং প্রসেসডফুড (প্রক্রিয়াজাত খাবার) খাচ্ছে। নিম্নমানের চিপস, বিস্কিটের মতো প্রসেসডফুড গ্রামাঞ্চলেও পাওয়া যাচ্ছে। টেস্টিং সল্ট, নিম্নমানের ক্রিম ও মাখনসহ যে ধরনের প্রিজারভেটিভ এসব খাবারে দেওয়া হয় সেগুলো শিশুদের জন্য  খুবই ক্ষতিকর।শরীরের স্বাভাবিক বিকাশে এগুলো সমস্যা তৈরি করে।এই সমস্যা এড়াতে কার্বোহাইড্রেটসমৃদ্ধ সুষম খাবার এবং ঘরে তৈরি সাধারণ খাবার শিশুদের খেতে দিতে হবে।’
ডা. আইরিন বলেন, ‘এখন বাচ্চারা কাঁদলেই আমরা চিপস, বিস্কুটের প্যাকেট হাতে ধরিয়ে দেই। এভাবেই আমরা শিশুদের অভ্যাস তৈরি করে ফেলি। পরবর্তীতে শিশুরা নিজেরাই এতে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে।’
শহরে শিশুরা ফাস্টফুড যত খায় তত পরিশ্রম করে না। অতিরিক্ত চর্বি ও মেদ পোড়ানোর জন্য যতটা পরিশ্রম করা দরকার তারা সেই সুযোগ পায় না বা পেলেও পরিশ্রম করে না। এ কারণেও তাদের মধ্যে স্থূলতা বাড়ছে।


বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন, ওবেসিটি সমস্যা থেকে উত্তোরণের জন্য শিশুদের আউটডোরে খেলতে দিতে হবে, টেলিভিশন দেখা, মোবাইল ফোনে গেমস খেলা, ভিডিও গেমস খেলার আসক্তি কমাতে হবে, খাবার দাবারে সচেতন হবে। বাড়িতে তৈরি সুষম খাবার খেতে উৎসাহিত করতে হবে।

Your Premature Baby:











The First 7 Months Adjusted: A 

Timeline



Just like with full-term babies, milestones for premature infants can vary. But Bear says some key things should happen around the following times:
1  months adjusted
  • Begins to control her head
  • Makes sounds like cooing and different cries
  • Smiles at people
  • Recognizes parents and caregivers
2  months adjusted
  • Lifts her head up and looks around while on her tummy
  • Rolls over
  • Follows faces and objects
3  months adjusted
  • Sits on her own
  • Gets on her hands and knees
  • Starts to crawl
  • Looks at toys
  • Is curious about things out of reach
  • Babbles consonant and vowel combinations (dada, baba, mama)
4  months adjusted:
  • Crawls everywhere
  • Pulls to stand
  • Understands “no”
  • Copies sounds and gestures
  • Has more vocal variety
  • Plays peek-a-boo
5  months adjusted
  • Cruises along furniture
  • Begins taking solo steps
  • Starts to stand alone
  • Picks up small items
  • Responds to simple questions like “Where’s Daddy?”
  • Tries to say words you say
  • Uses simple gestures, like shaking her head “no” or waving “bye-bye”
  • Cries when parents leave
  • Has favorite things, like a stuffed animal or blanket
  • Begins to say Mama with meaning (she knows Mama is Mama)
6  months adjusted
  • Walks with coordination
  • Squats
  • Can do shape sorters or simple puzzles
  • Has three words besides Mama and Dada she uses to name things or to ask for things
  • Looks at or points to pictures in books
  • Follows more directions
7  months adjusted
  • Walks up stairs
  • Begins to run
  • Pulls a toy when walking
  • Can undress
  • Drinks from a cup and eats with a spoon
  • Has a vocabulary of about 18 words
  • Says and shakes her head “no”
  • Points to what she wants

Every Baby Is Different

Even after adjusting for age, it’s important to remember that no two babies are the same.
The key is to look at each baby individually, says Martha Caprio, MD, associate professor at NYU Langone Medical Center. Parents might call one week worried that their baby hasn’t reached a milestone like rolling over, then report back that it happened a week later. Most babies will get to their developmental goals, she says.
“When parents don’t use the [age] adjusted milestones, that’s when it becomes an issue,” Caprio says.

শীতে শিশুর যত্ন


শীত কড়া নাড়ছে দরজায়। সেই সঙ্গে শিশুদের সর্দি-জ্বরের শঙ্কাও বাড়ছে। নিউমোনিয়াসহ আরও নানা রোগ এ সময় হানা দেয়। শিশুরা সহজে তাদের শরীরে তাপ ধরে রাখতে পারে না, তাই ঠান্ডা লাগতে পারে।
শীত অল্প হলেও শিশুকে পর্যাপ্ত গরম জামাকাপড় পরাতে হবে। তার মানে এই নয় যে শিশুর নাক-মুখ বন্ধ করে, শক্ত করে মুড়িয়ে দিতে হবে। শীতের কাপড় যেন আরামদায়ক হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। শীতে ঘাম কম হওয়ার কারণে শিশুর প্রস্রাব বেশি হয়। তাই নবজাতকের কাঁথা ভিজে যাচ্ছে কি না বা শিশুদের প্যান্ট ভিজছে কি না, তা সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। বেশি প্রস্রাব করছে দেখে অনেকে শিশুকে বুকের দুধ ও তরল খাবার কমিয়ে দেন। এ রকম কখনোই করা উচিত নয়।
শীতে গোসল করতে বাধা নেই। কুসুম গরম পানি দিয়ে শিশুকে এক দিন পরপর গোসল করাতে পারেন। তবে গোসল করানোর সময় কানে যাতে পানি না ঢোকে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আর গোসলের পরপর শরীর ভালোভাবে মুছতে ভুলবেন না। এ সময় ত্বকের যত্নে অবশ্যই ভালো মানের লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন।
শীতে সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা খুবই বেশি দেখা যায়। এগুলোর বেশির ভাগই ভাইরাসজনিত, তাই খুব বেশি জ্বর থাকে না। এ সময় শিশুকে বুকের দুধ ও পর্যাপ্ত তরল খাবার দিতে হবে। সেই সঙ্গে লবণ-পানি দিয়ে শিশুর নাক পরিষ্কার করিয়ে দিতে হবে। কোনো অ্যান্টিবায়োটিক ছাড়াই ঘরোয়া চিকিৎসায় অধিকাংশ কাশি সেরে যায়। তবে খুব বেশি জ্বর হলে, শ্বাসকষ্ট বেশি হলে কিংবা শিশু খাওয়াদাওয়া বন্ধ করে দিলে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
মায়ের সাধারণ সর্দি-জ্বর হলে সেই মায়ের বুকের দুধ পান করালে শিশুও আক্রান্ত হবে—এই আশঙ্কায় অনেকে শিশুকে বুকের দুধ বন্ধ করে দেন। এই ধারণার কোনো ভিত্তি নেই।
শিশু বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল




No comments:

Post a Comment

কাঁচা মরিচের রয়েছে বিস্ময়কর স্বাস্থ্য উপকারিতা

তরকারিতে স্বাদ বাড়াতে কাঁচা মরিচের জুড়ি নেই। কেউ কেউ আবার খাবারের সময় অতিরিক্ত কাঁচা মরিচ নিয়ে রুচিসহকারে খেতে থাকেন। তাঁদের জন্য আরও সুখ...