মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেনঃ "পুরুষের প্যান্ট বা কাপড় পায়ের টাখনুর উপর পড়তে হবে। অন্যথায় তারা জাহান্নামে যাবে।" - (সহীহ বুখারী ৫৩৭১)
বিজ্ঞান বলে, পুরুষের টাখনুর ভিতর প্রচুর পরিমানে সেক্সুয়াল হরমোন থাকে এবং তার আলো বাতাসের প্রয়োজন হয়। তাই কেউ যদি তা খোলা না রেখে ঢেকে রাখে, তাহলে তার যৌনশক্তি কমে যাবে এবং বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হবে।
মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, "ভ্রু প্লাগকারীর উপর আল্লাহর লানত" - (সহীহ বুখারী ৫৫১৫)
বিজ্ঞান বলে, ভ্রু হলো চোখের সুরক্ষার
জন্য। ভ্রুতে এমন কিছু লোম থাকে যদি তা
কাটা পড়ে যায় তাহলে ভ্রুপ্লাগকারী পাগল হতে পারে, অথবা মৃত্যুবরণও করতে পারে।
জন্য। ভ্রুতে এমন কিছু লোম থাকে যদি তা
কাটা পড়ে যায় তাহলে ভ্রুপ্লাগকারী পাগল হতে পারে, অথবা মৃত্যুবরণও করতে পারে।
রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, "নেশা জাতীয় দ্রব্য খাওয়া হারাম" - (সহীহ বুখারী ৬১২৪)
বিজ্ঞান বলে, ধুমপানের কারনে ফুস্ফুসের ক্যান্সার, ব্রংকাইটিস ও হৃদরোগ হয়ে মানুষ মারা যায়। ধুম্পান করলে ঠোট, দাতের মাড়ি, আঙ্গুল কালো হয়ে যায়। যৌনশক্তি ও ক্ষুধা কমে যায় এমনকি স্মৃতিশক্তি ও কমে যায়।
রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, "পুরুষের জন্য স্বর্ণ ব্যবহার হারাম।" - (মুসলিম ১৬৫৫)
বিজ্ঞান বলে, স্বর্ণ যেহেতু যৌগ পদার্থ তাই তা স্কিনের সাথে মিশে ব্লাডের মাধ্যমে ব্রেনে চলে যায়। আর তার পরিমান যদি ২.৩ হয় তাহলে মানুষ তার আগের স্মৃতি সব হারিয়ে ফেলবে।
রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ঘুমানোর সময় আলো নিভিয়ে এবং ডান কাত হয়ে ঘুমাতে। - (সহীহ বুখারী ৩২৮০)
বিজ্ঞান বলে, ডান কাত হয়ে ঘুমালে হার্ট ভালো করে পাম্প করে। আর লাইট না নিভিয়ে ঘুমালে ব্রেনের এনাটমি রস শরীরে প্রবেশ করতে পারে না, যার ফলে ক্যান্সার হওয়ার খুব সম্ভবনা থাকে।
রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, "তোমরা গোফ ছেটে ফেল এবং দাড়ি রাখ।" - (সহীহ মুসলিম ৪৯৩ ও ৪৯৪)
বিজ্ঞান বলে, দাড়ি না রাখলে স্ক্রিন ক্যান্সার, ফুস্ফুসের ইনফেকশন এবং ৪০ এর আগে যৌবন হারানোর সম্ভবনা থাকে।
আল্লাহ সুবনাহু তায়ালা বলেন, "আর ব্যভিচারের কাছেও যেয়োনা। নিশ্চয় এটা অশ্লীল কাজ এবং ধ্বংসের পথ।" - (বনি ইসরাঈল ৩২) এবং নেশাগ্রস্থ শয়তানের কাজ (মাইদাহ ৯০)
বিজ্ঞান বলে, পর্নোগ্রাফি ও অশ্লীল সম্পর্ক সহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য নেশায় যদি কেউ জড়িয়ে পড়ে, তাহলে তার ব্রেনের ফরেন্টাল এরিয়া পরিচালনা করার ইনটেলেকচুয়াল সেলগুলো থরথর করে কাপতে থাকে এবং অস্থির হয়ে যায়। যার ফলে সে নেশাগ্রস্থ হয়ে মাতাল ও অসুস্থের মত জীবন পরিচালনা করে। এবং তা তাকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়।
আল্লাহ বলেন, "আর যখন কোরআন পাঠ করা হয়, তখন তাতে কান লাগিয়ে রাখ এবং নিশ্চুপ থাক যাতে তোমাদের উপর রহমত হয়।" - (আরাফ ২০৪)
বিজ্ঞান বলে, কুরআনের সাউন্ড ওয়েব শরীরের সেলগুলোকে সক্রিয় করে, অসুস্থতা আরোগ্য করে বিশেষ করে হার্ট এবং ক্যান্সার রোগীদের। আর ব্রেনকে এমনভাবে চার্জ করে, ঠিক যেমন ভাবে ফিউজ হওয়া ব্যাটারীকে সচল করা হয়।
শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন। সবাইকে জানিয়ে দিন ইসলামের বিজয়ের কথা
To Save a Sunnah After sitting in the morning!
একটি সুন্নাহকে বাঁচাবো বলে
ফজরের পর বসা!
এখন রাতজাগা স্বাভাবিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে। দেরী করে ঘুমুনো, দেরী করে ওঠা সামাজিক নিয়মে পরিণত হয়েছে। যারা নিয়মিত নামায পড়েন, তাদের অনেকেও দেরী করে ঘুমুতে যান। ফলে ফজরর নামাযটা কেউ কেউ ঘুম ঘুম চোখে পড়েন।
ফজর নামায পড়ার পরইএকটা সুন্নাত আছে:
= সূর্যোদয় পর্যন্ত নামাযের জায়গায় বসে থাকা। জাবের বিন সামুরাহ রা. বলেছেন:
= নবীজি সা. ফজর নামায পড়ার পর, জায়নামাযে বসে থাকতেন। ভালোভাবে সূর্যোদয় হওয়া পর্যন্ত (মুসলিম)।
ভালোভাবে সূর্যোদয় মানে, সূর্যোদয় হওয়ার পনের মিনিট পর পর্যন্ত। সুন্নাতটা পালন করতে চাইলে, তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়তে হবে। না হলে ফজর পড়ে বসে থাকা কষ্টকর হয়ে যাবে।
= যে ব্যক্তি জামাতের সাথে ফজর পড়লো তারপর বসে বসে আল্লাহর যিকির করলো। সূর্যোদয় হওয়া পর্যন্ত। তারপর দুই রাকাত নামায পড়লো, তার জন্যে একটা হজ ও একটা ওমরার সওয়াব লেখা হবে (তিরমিযী)।
প্রতিদিন সম্ভব না হলেও, সপ্তাহে একদিন অথবা পনেরদিনে একদিন অথবা মাসে একদিন তো আমলটা করার সাহস করা যেতেই পারে।
যাদের হজ্বে বা ওমরায় যাওয়ার সামর্থ্য নেই, তারা আমলটা করার হিম্মত করতে পারি। বলা তো যায় না, আল্লাহ বান্দাহর আগ্রহ দেখলে, আসল হজ-ওমরার তাওফীকও দিয়ে দিতে পারেন! আর হাঁ, এই নামাযকে ‘ইশরাকের নামায’ বলা হয়। ইশরাক মানে: উদ্ভাসিত হওয়া। মানে সূর্য ওঠা:
-তাহলে বুঝি আমরা সূর্যপূজো করছি?
-নামাযটা কার জন্যে পড়ছি?
-আল্লাহর জন্যে!
-তাহলে সূর্যের কথা আসে কোত্থেকে?
যাদের হজ্বে বা ওমরায় যাওয়ার সামর্থ্য নেই, তারা আমলটা করার হিম্মত করতে পারি। বলা তো যায় না, আল্লাহ বান্দাহর আগ্রহ দেখলে, আসল হজ-ওমরার তাওফীকও দিয়ে দিতে পারেন! আর হাঁ, এই নামাযকে ‘ইশরাকের নামায’ বলা হয়। ইশরাক মানে: উদ্ভাসিত হওয়া। মানে সূর্য ওঠা:
-তাহলে বুঝি আমরা সূর্যপূজো করছি?
-নামাযটা কার জন্যে পড়ছি?
-আল্লাহর জন্যে!
-তাহলে সূর্যের কথা আসে কোত্থেকে?
আমার মতো যারা হজ-ওমরার প্রতি প্রচন্ড আগ্রহ বোধ করেন, কিন্তু কিন্তু.... ! তারা আমলটা করেই দেখতে পারি!
আমাদের শি‘আর (স্লোগান):
যদি তার অনুসরণ করো, হেদায়াত পেয়ে যাবে (নূর: ৫৪)
দশটি কাজে দশটি গুন
1= তওবা -গুনা নষ্ট করে
2= ধোকা- রিযিক নষ্ট করে
3= গীবত - আমল নষ্ট করে
4= বধ চিন্তা -হায়াত নষ্ট করে
5= ছদকা - বিপদ নষ্ট করে
6=রাগ - বুদ্ধি নষ্ট করে
7= দুর্বল ঈমান -দান খরাত নষ্ট করে
8= অহংকার -জ্ঞান নষ্ট করে
9 = নেকি - পাপ নষ্ট করে
10= ন্যায় বিচার -জুলুম নষ্ট করে
This is a good human identity.
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতি কিভাবে ওহী শুরু হয়েছিল
২। আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, হারিস ইবনু হিশাম (রাঃ) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে জিজ্ঞাসা করলেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনার প্রতি ওহী কিভাবে আসে? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ কোন সময় তা ঘন্টাধ্বনির ন্যায় আমার নিকট আসে। আর এটি-ই আমার উপর সবচাইতে কষ্টদায়ক হয় এবং তা সমাপ্ত হতেই ফিরিশতা যা বলেন আমি তা মুখস্থ করে নই, আবার কখনো ফিরিশতা মানুষের আকৃতিতে আমার সঙ্গে কথা বলেন। তিনি যা বলেন আমি তা মুখস্থ করে ফেলি। আয়িশা (রাঃ) বলেন, আমি প্রচন্ড শীতের দিনে ওহী নাযিলরত অবস্থায় তাঁকে দেখেছি। ওহী শেষ হলেই তাঁর কপাল থেকে ঘাম ঝরে পড়ত।
No comments:
Post a Comment