life live

  দুষ্টু শিশুদের ধৈর্য ধরে বড় করুন, শাসনে নয়



                                       
সব সন্তানই বাবা-মার কাছে সমান আদরের হয়। তারপরও অনেক সময় যে সন্তানটি বেশি দুষ্টুমি করে, তাকেই একটু বেশি শাসন করে থাকেন বাবা-মা।
এটা তারা ইচ্ছে করে করেন না, যেমন : মা কাজে ব্যস্ত এমন সময় শিশুটি খেলতে গিয়ে মেঝেতে পানি ফেলে দিল বা প্রিয় কিছু ভেঙে দিল; এসময় মা রাগ সমলাতে না পেরে ঠাস করে শিশুর গালে একটা চড় বসিয়ে দিলেন! কিন্তু সেটা ইচ্ছে করে নয়। এমনটা করলে অভিভাবকরা সন্তানদের সঠিকভাবে সামলাতে পারেন না, তা কিন্তু নয়।

নানা ব্যস্ততার কারণে বিরক্ত হয়ে এরকমটা হয়ে যেতেই পারে!

বিশেষজ্ঞদের মতে, সন্তান যদি খুব দুষ্টু হয়, তাহলে একটা সময়ে গিয়ে বাবা-মায়েরা আর ধৈর্য ধরে রাখতে পারেন না। আর তখনই দেখা দেয় নানা সমস্যা। বাবা-মা হওয়া খুবই ঝামেলার কাজ, এমনটা ভেবে এই দায়িত্ব থেকে দূরে পালানো মোটেই কাজের কথা নয়।

কারণ এ বিষয়ে কারও সন্দেহ নেই যে, সন্তান হওয়ার পর স্বামী-স্ত্রীর জীবন খুশিতে ভরে যায়, আসে অনেক আনন্দও। তাই সন্তান হওয়া মানেই জীবন শেষ, এমনটা ভেবে নেয়ার কোনো কারণ নেই।

বিশেষজ্ঞরা একাধিক গবেষণায় দেখেছেন, শিশুদের বড় করে তুলতে বেশিরভাগ বাবা-মা প্রায় একই ধরনের পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকেন। আর সেই পদ্ধতিটি হল অতিরিক্ত সতর্কতা বা কঠিন নিয়মে বেঁধে তাদের বড় করে তোলা।

এ ব্যপারে কথা না বলে, বরং চলুন এবার জেনে নেয়া যাক গবেষকরা দুষ্টু শিশু লালন-পালনে বাবা-মাকে কী পরামর্শ দিয়েছেন:
 
* শিশুরে বড় করা মোটেই সহজ কাজ নয়। তাদের ছোট ছোট চাহিদার দিকে নজর রাখতে হবে। তাই বলে সন্তান যা চাইবে তাই দেবেন না। তবে দুষ্টুমি কমাতে শর্ত জুরে দিয়ে তাকে উৎসাহিত করতে উপহার তো দিতেই পারেন।

* সন্তান কোনও খারাপ বন্ধু সঙ্গে মিশছে কি না সেদিকে নজর দিতে হবে। সেই সঙ্গে তাদের যথাযথ শিক্ষিত করে তোলাও বাবা-মার প্রাথমিক দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।

* একথা মানতেই হবে যে সন্তান জন্মের পর বাবা-মায়েদের কাজ বহুগুণে বেড়ে যায়। এইসব অতিরিক্ত কাজ করার জন্য যতই কাজের লোক রাখা হোক না পরিস্থিতির তেমন কোনো পরিবর্তন হয় না। তাই তো অনেকের কাছে শিশু বড় করা একটা কঠিন, ক্লান্তিকর কাজে পরিণত হয়।

* ছোটরা তো দুষ্টু হবেই। তাই তো যতদিন না শিশু একটু বড় হচ্ছে, ততদিন বাবা-মায়েদের এইসব সামলেই হবে। কিছু বাবা-মা তাদের শিশুদের দুষ্টুমি মেনে না নিয়ে পালাতে চান। দায়িত্ব ছেড়ে দিতে চান স্কুলের ওপর। ফলে শুরু হয় নানা সমস্যা।

* শিশুরা একটু একরোখা হবে, এটাই স্বাভাবিক। তাই বলে সেই অজুহাতে আপনি দায়িত্ব ছেড়ে পালাতে চাইবেন, এ কেমন কথা। এ কথা ভুলে যাবেন না, যে সন্তান  যতো বড় হবে, তত তাদের স্বভাবে পরিবর্তন আসবে।

শিশু বেশি দুষ্টু হলে ভেঙে পরবেন না, বরং একটু ধৈর্য ধরুন।কারণ সন্তানটি আপনার; সে যদি বিপথে যায়, তাহলে সারা জীবন নিজেকে দুষবেন আপনি।






                                                  নাক ডাকার সমস্যা থেকে মুক্তি






১. শরীর চর্চা করুন : আমরা শরীরের আকৃতি ঠিক করতে, ওজন কমাতে, শরীরের উন্নয়ন ইত্যাদির জন্য শরীর চর্চা করি, তাহলে নাক ডাকা থেকে মুক্তি পেতে এটিকে কেন কাজে লাগাব না?
আপনার জিভকে যতখানি পারেন বের করুন এবং কয়েক সেকেন্ড ধরে রাখার চেষ্টা করুন, আবার করুন। এবার জিভ বের করে আপনার নাক স্পর্শ করার চেষ্টা করুন। ধরে রাখুন এবং আবার করুন। এরপর জিভ বের করে থুতনি স্পর্শ করার চেষ্টা করুন এবং আবার করুন। প্রতিদিন এই তিনটি কৌশলের প্রতিটি ১২ বার করে চর্চা করুন।
আরেকটি ব্যায়াম হচ্ছে দম ফাটানোর হাসির চর্চা আপনার পক্ষে যতখানি জোরে সম্ভব হাসুন এবং কয়েক সেকেন্ড হাসতে থাকুন। এভাবে দশ বার হাসুন। সারা দিনের মধ্যে কয়েকবারই এটি চর্চা করুন। তবে অবশ্যই একাকী হাসবেন।
আর নাক ডাকা থেকে মুক্তি পেতে আরও একটি দারুণ ব্যায়াম রয়েছে। সোজা হয়ে চেয়ারে বসুন আপনার নিচের চোয়ালে উপরের থেকে যতখানি সম্ভব বাইরের দিকে ঠেলে ধরুন। এভাবে ১০ সেকেন্ড থাকুন, এরপর চোয়ালে স্বাভাবিক অবস্থানে নিয়ে আসুন প্রতিদিন এভাবে ১০/১২ বার চর্চা করুন।
২. ওজন কমান : নাক ডাকা বন্ধ করার জন্য সবচেয়ে উৎকৃষ্ট পথ হচ্ছে ওজন কমানো। আপনি হয়ত অবাক হবেন। কিন্তু ওজন কমার সঙ্গে সঙ্গে নাক ডাকাও কমে আসে, এমনকি এক সময় তা বন্ধও হয়ে যায়।
৩. ঘুমাতে যাওয়ার আগে কোন কিছু খাবেন না : আপনি কি জানেন যে ঘুমাতে যাওয়ার ঠিক আগ মুহূৃর্তে কোন কিছু খেলে তা নাক ডাকার একটি কারণ? এটি সত্য যে, ঘুমাতে যাওয়ার আগে ভারি খাবার গ্রহণ করলে আপনি নাক ডাকতে পারেন।
তাহলে আর কেন? খাবারগুলোকে হজম করতে আপনার শরীরের কয়েক ঘণ্টা সময় লাগে। তাই ভারি খাবার গ্রহণের পর পরই যদি আপনি ঘুমিয়ে পড়েন, আপনার খাদ্য পুণ্য পাকস্থলী ঝিল্লিকে চাপ দিতে থাকে। ঝিল্লির এই চাপ আপনার শ্বাসনালী পর্যন্ত বিস্তৃত হয়, ফলে আপনার নাক ডাকে।
সুতরাং, আপনার রাতের শেষ খাবারটি ঘুমাতে যাওয়ার অন্ততপক্ষে সাড়ে তিন ঘণ্টা আগে হওয়া উচিত।
৪. একটি নিরেট, সোজা বালিশ ব্যবহার করুন : ঘুমানোর সময় ঘাড় সোজা থাকলে নাক ডাকা কমে আসবে।
৫. অলিভ অয়েল গ্রহণ করুন : কথিত আছে অলিভ অয়েল নাক ডাকা কমাতে সাহায্যে করে। ঘুমানোর আগে দুই ফোঁটা করে ৪ ফোঁটা অলিভ অয়েল গ্রহণ করুন। এর ফলে নাক ডাকার শব্দ কমে আসবে এবং কিছু সময় পর নাক ডাকাও বন্ধ হয়ে যাবে।
৬. ধূমপান বর্জন করুন : ধূমপান যে শুধু নাক ডাকার একটি কারণ তাই নয় বংে তা পুরো শরীরের জন্যই ক্ষতিকারক।
৭. নাসারন্দ্রর ময়লা-জট পরিষ্কার করুন : ময়লা –জট পরিষ্কার করার জন্য হিউমিডিফায়ার (আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রক যন্ত্র) ব্যবহার করুন যাতে আপনি নাক ডাকার কষ্ট থেকে মুক্তি পান। ব্যথা নাশক ঔষধ গ্রহণও পরিহার করুন। ব্যথা নাশক ঔষধ সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমের ওপর চাপ সৃষ্টি করে যা পেশিসমূহকে এবং কণ্ঠ নালীর কলা সমূহকে অতিরিক্ত শিথিল হতে সাহায্যে করে। ব্যথা নাশক সিøপ এ্যাপনিয়ার সঙ্গেও সম্পর্কযুক্ত যার কার্ডিওভাসকুলার রোগ হতে পারে।
৮. ঘুম নিয়ন্ত্রণ : প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যান এবং ঘুম থেকে জেগে উঠুন। অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাবেন।
৯. ব্রাহ্মি ঘি গ্রহণ করুন : প্রতিদিন সকালে এবং ঘুমাতে যাওয়ার আগে প্রতি নাকে তিন ফোঁটা উষ্ণ ব্রাহ্ম ঘি অথবা সাধারণ ঘি গ্রহণ করুন।
১০.পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুন : আপনার যদি ধুলো, ময়লা বা মাইট পোকায় এ্যালার্জি থাকে তাহলে আপনার বেডরুমকে ভাল করে পরিষ্কার রাখা জরুরী এবং যদি সম্ভব হয় কার্পেট ও পর্দা ব্যবহার করবেন না, কারণ এগুলোতে প্রচুর ধুলো এবং মাইট জমে। ঘন ঘন বিছানা পরিষ্কার করতে হবে এবং লেপ-তোষক, কাথা- বালিশ গরম করতে হবে।
১১. মেডিটেশন : মেডিটেশন (ধ্যান) বা শিথিলায়নের মাধ্যমে নাক ডাকার সমস্যা দূর করুন।
১২. ঘুমাতে যাওয়ার আগে গরম স্যুপ খাবেন : নাসিকা গহ্বরের রাস্তা থেকে কফ পরিষ্কার করতে গরম স্যুপ কার্যকর ভূমিকা রাখে। আপনার ঘুম হবে ভাল।
১৩. মুখ বন্ধ করুন এবং চিবানোর অভিনয় করুন : লক্ষ্য রাখবেন মুখের দিকই যেন সমানভাবে নড়ে। ‘উমমমম’ করে শব্দ করুন যেন আপনি সত্যিই একটি মজার খাবার খাচ্ছেন। প্রতিদিন ১ মিনিট এভাবে করুন।
১৪. টেনিস বল ট্রিক অনুসরণ করুন : যদি চিৎ হয়ে শোয়ার কারণে আপনি নাক ডাকেন তাহলে টেনিস বল ট্রিক অনুসরণ করুন। আপনার টি-শার্টের ভিতর অথবা ট্রাউজারের পেছনের দিক থেকে একটি টেনিস বল রেখে ঘুমান। আপনি বলটিকে আলাদা এক টুকরো কাপড় দিয়ে টি-শার্ট বা ট্রাউজারের সঙ্গে সেলাই করে নিতে পারেন। এরপর আপনি যখনই চিৎ হয়ে শুতে যাবেন তখনই টেনিস বলের কারণে চিৎ হয়ে শোয়ার পরিবর্তে পাশ ফিরে শোবেন। টেনিস বলের পরিবর্তে পিঠের পেছনে একটি বালিশ রাখতে পারেন। খুব শীঘ্রই আপনি পাশ ফিরে শুয়ে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। তখন আর টেনিস বলের প্রয়োজন হবে না।
১৫. ঐঁসরফরভরবৎ অথবা ঝঃবধস ঠধঢ়ড়ৎরুবৎ ব্যবহার করুন : বাতাসের আর্দ্রতাহীনতার কারণে ও নাক ডাকার ঘটনাটি ঘটে। বেডরুমে ঐঁসরফরভরবৎ (আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রক যন্ত্র) অথবা ঝঃবধস ঠধঢ়ড়ৎরুবৎ (জলীয়বাষ্প সৃষ্টিকারী যন্ত্র) স্থাপন করলে তা আপনার শ্বসনতন্ত্রকে সিক্ত বা ভেজা রাখতে পারে। কিন্তু এই যন্ত্রগুলোকেও অবশ্যই নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে। তাহলে, দুশ্চিন্তাকে ঝেড়ে ফেলে দিন আর উপরের সহজ কৌশলগুলো চেষ্টা করুন।

  উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন ওষুধ ছাড়াই







উচ্চ রক্তচাপ আমাদের অনেকেরই সমস্যা। উচ্চ রক্তচাপ থেকে শরীরে আনুসঙ্গিক নানা সমস্যা দেখা দেয়। বেড়ে যায় হৃদরোগের সম্ভাবনা। কিডনি বিকল হওয়ার ঝুঁকিও। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমাদের অনেককে ওষুধও খেতে হয়। তবে রোজ যদি নিয়ম করে আমরা কিছু খাবার খাই, তাহলে কোনো ওষুধ ছাড়াই নিয়ন্ত্রণে থাকবে রক্তচাপ।

রসুন: রোজকার খাবারে রসুন রাখুন। রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে রসুন ওষুধের মতো কাজ করে। ফলে নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তচাপ।

পেঁয়াজ ও মধু: এক কাপ পেঁয়াজ রসের সঙ্গে দুই টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে রোজ খান। রক্তচাপ কমে আসবে।

গাজর ও পালং শাক: দিনে দু'বার করে এক গ্লাস গাজর ও পালং শাকের রস খান।

বিট: বিটের রস রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য খুব উপকারী। দিনে দুবার করে বিটের রস খেলে উপকার পাবেন।












বয়স বাড়লেও মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা অটুট রাখুন


বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের বুদ্ধিমত্তা, বোঝার ক্ষমতা কিংবা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমে যায়, এটাই যেন স্বাভাবিক। কিন্তু সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, বয়স বাড়লেই মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমার প্রবণতা রোধ করা যায় নিয়মিত শারীরিক অনুশীলনের মাধ্যমে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে আইএএনএস। নিয়মিত শারীরিক অনুশীলনের মাধ্যমে মস্তিষ্কের সার্বিক কার্যক্ষমতা অটুট রাখা যায় বলে জানিয়েছেন জন হপকিনস ইউনিভার্সিটির গবেষকরা। এতে উঠে এসেছে বয়স্কদের মস্তিষ্কের স্বাভাবিক অবনমন প্রতিহত করে শারীরিক অনুশীলন। শারীরিক অনুশীলনের ফলে এসআইআরটিথ্রি নামে একটি এনজাইম বৃদ্ধি পায়। ইুঁদুরের ওপর পরিচালিত গবেষণায় দেখা যায়, এটি মস্তিষ্কের সেলগুলোর ‘উদ্যম হারানো’ প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা রাখে। গবেষকদলের প্রধান ছিলেন মার্ক ম্যাটসন। তিনি ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব এজিং ও জনস হপকিনস স্কুল অব মেডিসিনের গবেষক। তিনি নতুন একটি মডেল উদ্ভাবন করেছেন, যা মস্তিষ্কের নিউরনের উদ্যম হারানো সম্পর্কিত মানসিক চাপ ও তা নিরাময়ের উপায় নিয়ে গবেষণায় কাজে লাগছে। গবেষকদলটি দেখতে পায়, উচ্চমাত্রায় মানসিক চাপের সময় এসআইআরটিথ্রি নামে এনজাইমটি উৎপাদন করে না। তবে হুইলের ওপর দৌড়ানোর মতো শারীরিক পরিশ্রমের ফলে এ অচলাবস্থা কেটে যায় এবং এনজাইমটি উৎপাদন শুরু হয়। ম্যটসন এ বিষয়ে বলেন, ‘রানিং হুইল অনুশীলন স্বাভাবিকভাবে নিউরনে এসআইআরটিথ্রি নামে এনজাইম বৃদ্ধি করে এবং মানসিক চাপ কমায় এবং মস্তিষ্কের অবনমন প্রতিহত করে।’ বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মস্তিষ্কের কোষগুলো ক্ষয় হয়ে যায়। এতে স্মৃতিশক্তি বিধ্বংসী অ্যালঝেইমার্সসহ নানা রোগ সৃষ্টি হয়। মস্তিষ্কও স্বাভাবিকভাবে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে কার্যক্ষমতা হারাতে থাকে। কিন্তু সেল মেটাবলিজম জার্নালে প্রকাশিত নিবন্ধে গবেষকরা বলছেন, শারীরিক অনুশীলন এ প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে এবং মস্তিষ্কের ক্ষয় রোধ করে অনেক বয়স পর্যন্ত মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা অক্ষুণ্ণ রাখতে সহায়তা করে। 

No comments:

Post a Comment

কাঁচা মরিচের রয়েছে বিস্ময়কর স্বাস্থ্য উপকারিতা

তরকারিতে স্বাদ বাড়াতে কাঁচা মরিচের জুড়ি নেই। কেউ কেউ আবার খাবারের সময় অতিরিক্ত কাঁচা মরিচ নিয়ে রুচিসহকারে খেতে থাকেন। তাঁদের জন্য আরও সুখ...