Tuesday, October 18, 2016

Newborn jaundice, what to do?

Health care smartsector


মায়ের গর্ভ থেকে ভূমিষ্ট হওয়ার পরই নবজাতক শিশুটি তার ছোট্ট হাত-পা নাড়িয়ে সবাইকে জানান দেয় সে পৃথিবীতে এসেছে। সে কেঁদে সব আপদ-বিপদকে সাবধান করে। মায়ের গর্ভে যেমন নিরাপদে ছিল তেমনই পরিবেশ খোঁজে সে। এ কথাগুলো পড়ে অবাক হচ্ছেন তো!

আমরা অনেক সাবধান থাকার পরও রোগে আক্রান্ত হতে পারে নবজাতক। শতকরা ৭০ থেকে ৮০ ভাগ নবজাতকেরই জন্মের পর পর জন্ডিস হতে পারে। ৫০ শতাংশের বেলায় একে বলে স্বাভাবিক জন্ডিস বা চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় ফিজিওলজিক্যাল জন্ডিস। শিশুর যকৃৎ পুরোপুরি কর্মক্ষম হয়ে উঠতে একটু দেরি হলে রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে গিয়ে জন্ডিস হয়।

গর্ভে শিশু যখন বড় হয় তখন মায়ের শরীরের সঙ্গে সংযুক্ত প্লাসেন্টারের মাধ্যমে এই বিলিরুবিন তার দেহ থেকে বের হয়ে যায়। তখন গর্ভস্থ শিশুর লিভারকে বিলিরুবিন ভাঙতে কাজ করতে হয় না। কিন্তু জন্মের পরপর তা করতে হয়। এ সময় লিভার পুরোপুরি কার্যক্ষম হতে সময় লাগে।

বেশির ভাগ নবজাতকের ত্বক হলদেটে হয়ে যায়। চোখের সাদা অংশও হলদেটে হয়। এর কারণ বিলিরুবিন হলদে রঙের পদার্থ। আর এটাই নবজাতকের জন্ডিস হিসেবে পরিচিত। যদি রক্তে অতিরিক্ত বিলিরুবিন পাওয়া যায়, তবে চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে। তবে সময়মতো চিকিৎসা নিলে এবং কিছু নিয়ম মেনে চললে নবজাতকের জন্ডিস ঠিক হয়ে যায়।

ফিজিওলজিক্যাল জন্ডিস

* ফিজিওলজিক্যাল জন্ডিস ২-৩ দিনে এসে আবার ৭-১০ দিনে মিলিয়ে যায়। আর রক্তে জন্ডিসের মাত্রা ১০-১২ মিলিগ্রামের বেশি হয় না। অবশ্য যদি শরীরে রক্তপাত হয়, তাহলে জন্ডিসের ... বিস্তারিত

No comments:

Post a Comment

কাঁচা মরিচের রয়েছে বিস্ময়কর স্বাস্থ্য উপকারিতা

তরকারিতে স্বাদ বাড়াতে কাঁচা মরিচের জুড়ি নেই। কেউ কেউ আবার খাবারের সময় অতিরিক্ত কাঁচা মরিচ নিয়ে রুচিসহকারে খেতে থাকেন। তাঁদের জন্য আরও সুখ...