জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, কার্বন নিঃসরণের বর্তমান ধারা বজায় থাকলে চলতি শতাব্দীর মধ্যে বিশ্বের গড় তাপমাত্রা চার ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়বে। ২০৩০ সাল নাগাদ ম্যালেরিয়া, কলেরাসহ নানা রোগে আড়াই লাখ অতিরিক্ত মানুষের মৃত্যু হবে। ২০৮০ সাল নাগাদ বাংলাদেশের ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের মৃত্যুহার ৩০ শতাংশ বাড়বে।
স্বাস্থ্যের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে গত মঙ্গলবার প্রকাশিত বৈশ্বিক প্রতিবেদনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ কথা বলেছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অধিক তাপমাত্রার কারণে বাংলাদেশের শ্রমিকদের দৈনিক শ্রম দেওয়ার ক্ষমতা ২৮ শতাংশ কমবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছে জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তনসংক্রান্ত প্যানেল, বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা ও বিশ্বব্যাংক। ‘ক্লাইমেট অ্যান্ড হেলথ কান্ট্রি প্রোফাইল-২০১৫’ শীর্ষক প্রতিবেদনটিতে বাংলাদেশসহ কয়েকটি দেশের স্বাস্থ্য খাতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে পৃথকভাবে তথ্য দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২১০০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের গড় তাপমাত্রা চার দশমিক আট ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়বে। দেশের ৭২ লাখ মানুষ প্রতিবছর বন্যায় আক্রান্ত হবে। ১ কোটি ৭০ লাখ মানুষ ম্যালেরিয়ার মতো পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে বাংলাদেশের ৮৩ লাখ মানুষ বন্যাপ্রবণ এলাকায় বসবাস করে। ২০৫০ সালের মধ্যে আরও ৭৬ লাখ বেশি মানুষ লবণাক্ত এলাকায় বসবাস করবে।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের তাপমাত্রা বৃদ্ধির ধরন ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলা হয়েছে, ১৯৯০ সাল পর্যন্ত প্রতি দুই হাজার ১০০ দিনের মধ্যে ৭০ দিন থাকত শুষ্ক ও ৬০ দিন থাকত গরম। এই শতাব্দী শেষে শুষ্ক দিনের সংখ্যা ৮৫ দিন ও গরম দিনের সংখ্যা ৩০০ দিন হবে।
স্বাস্থ্যের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে গত মঙ্গলবার প্রকাশিত বৈশ্বিক প্রতিবেদনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ কথা বলেছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অধিক তাপমাত্রার কারণে বাংলাদেশের শ্রমিকদের দৈনিক শ্রম দেওয়ার ক্ষমতা ২৮ শতাংশ কমবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছে জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তনসংক্রান্ত প্যানেল, বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা ও বিশ্বব্যাংক। ‘ক্লাইমেট অ্যান্ড হেলথ কান্ট্রি প্রোফাইল-২০১৫’ শীর্ষক প্রতিবেদনটিতে বাংলাদেশসহ কয়েকটি দেশের স্বাস্থ্য খাতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে পৃথকভাবে তথ্য দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২১০০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের গড় তাপমাত্রা চার দশমিক আট ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়বে। দেশের ৭২ লাখ মানুষ প্রতিবছর বন্যায় আক্রান্ত হবে। ১ কোটি ৭০ লাখ মানুষ ম্যালেরিয়ার মতো পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে বাংলাদেশের ৮৩ লাখ মানুষ বন্যাপ্রবণ এলাকায় বসবাস করে। ২০৫০ সালের মধ্যে আরও ৭৬ লাখ বেশি মানুষ লবণাক্ত এলাকায় বসবাস করবে।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের তাপমাত্রা বৃদ্ধির ধরন ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলা হয়েছে, ১৯৯০ সাল পর্যন্ত প্রতি দুই হাজার ১০০ দিনের মধ্যে ৭০ দিন থাকত শুষ্ক ও ৬০ দিন থাকত গরম। এই শতাব্দী শেষে শুষ্ক দিনের সংখ্যা ৮৫ দিন ও গরম দিনের সংখ্যা ৩০০ দিন হবে।
No comments:
Post a Comment